মনে করেন আপনি একটি রেষ্টুরেন্টে যাচ্ছেন। সেখানে গিয়ে খাবারের মেন্যু দেখার আগেই আপনি মূলত যেটা খেয়াল করেন সেটা হল সেই রেষ্টুরেন্টের পরিবেশ কেমন, বসার জায়গা কেমন বা এক কথায় বললে রেষ্টুরেন্টের ইন্টেরিয়র কেমন সেইদিকে।

তার কারন হল আজকের সময়ে দাঁড়িয়ে আমরা খাবারের চাইতে বেশী যেটা চাই সেটা হল স্মৃতি ধরে রাখা। ফ্যামিলি আউটিং কিংবা বন্ধুদের সাথে আড্ডা অথবা প্রিয়জনের সাথে সুন্দর সময়; সবকিছুতেই মূখ্য বিষয় থাকে একসাথে ছবি তোলা,আনন্দের সময়টাকে স্মৃতি তে বন্দি করে রাখা।

আবার আপনি যখন একটা বাসায় যাবেন, তখন বাসায় ঢুকেই সর্বপ্রথম চোখে পড়বে সেই বাসার বসার ঘর। আপনি সেই বাসার বসার ঘর দেখেই বাসার মালিকের সুন্দর রুচির পরিচয় পেয়ে যাবেন।

কিংবা আপনার নিজের বাসার কথাই ধরুন। সারাদিন অফিস শেষে আপনি বাসায় ফেরার পর যখন আপনি আপনার শোবার ঘরে ঢুকবেন, সেই ঘরটা যদি পরিপাটি করে গোছানো থাকে তাহলে খেয়াল করবেন যে  আপনার বিছানা যেন আপনাকে ডাকছে। ঘরে ঢুকেই সারাদিনের ক্লান্তি ভ্লে যেতে বাধ্য হবেন এবং আপনার মন ভাল হয়ে যাবে।

একটা বাসায় যদি কাপড় চোপর কিংবা অন্যান্য জিনিসপত্র ছড়ানো ছিটানো না থাকে বরং সব সুন্দর সুপরিকল্পিত ভাবে গোছানো থাকে তাহলে সেটা একজন মানুষের সুস্বাস্থ্য ধরে রাখার ক্ষেত্রেও অনেক সহায়ক হয়ে থাকে। বলা যায় একজন মানুষের সুন্দর জীবন যাপন এবং ভালো স্বাস্থ্যের জন্য সাজানো গোছানো বাসা অনেক বেশী গুরুত্বপূর্ণ।

 

এই তো গেলো রেষ্টুরেন্ট এবং বাসার কথা। খেয়াল করলে দেখবেন ইদানিং অফিস ইন্টেরিয়র এর চিন্তাধারায়ও আমূল পরিবর্তন এসেছে।

একটা সময় ছিল যখন অফিস বলতে আমরা  বুঝতাম শুধুমাত্র কয়েকটা কম্পিউটার এবং কিছু টেবিল চেয়ার। কিন্তু এখন এইরকম অফিসকে আমাদের কাছে খুব সেকেলে লাগে। একটি সুপরিকল্পিত সাজানো গোছানো অফিস যেমন বহিরাগত দের কে খুব বেশী আকর্ষন করতে পারে ঠিক একইভাবে অফিসে যারা কাজ করছে তাদের কাজের উদ্দিপনা বাড়িয়ে তোলে এবং মনযোগ বৃদ্ধি করতে সহায়তা করে।

 

আমরা “এক্সিলেন্স আর্কিটেকচার” এই সকল বিষয় কে মাথায় রেখেই স্মার্ট ইন্টেইয়র ডিজাইন সার্ভিস নিয়ে আপনার পাশে আছি সবসময়। যেকোনো রকম অফিস, রেষ্টুরেন্ট, বাসা কিংবা পার্সোনাল স্পেস এর ইন্টেরিয়র ডিজাইন নিয়ে আপনি চিন্তা করে থাকলে যোগাযোগ করতে পারেন আমাদের সাথে।
আমরা আমাদের সর্বোচ্চ দিয়ে ইন্টেরিয়র ডিজাইনের মাধ্যমে আপনাকে একটি সুন্দর পরিবেশ তৈরি করে দিতে বদ্ধ পরিকর।